বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এবার আরও ২৩ প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন দামের সীমা) তুলে নিয়েছে। এর ফলে এখন আর মাত্র ১২টি প্রতিষ্ঠানের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকলো।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি সোমবার (২২ জানুয়ারি) এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করেছে। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
বিএসইসির আদেশ অনুসারে, যে ১২ কোম্পানির ওপর ফ্লোর প্রাইস বহাল রাখা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে—আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি (বিএটিবিসি), বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএসআরএম লিমিটেড, গ্রামীণফোন, ইসলামী ব্যাংক, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ওরিয়ন ফার্মা, রেনাটা, রবি আজিয়াটা ও শাহজিবাজার পাওয়ার।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৩৫ প্রতিষ্ঠান ছাড়া সব কোম্পানির উপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়া হয়।
যে ৩৫টি কোম্পানির ওপর ফ্লোর প্রাইস বহাল ছিলো সেগুলো হলো:- বেক্সিমকো, বিএটিবিসি, বিএসসিসিএল, রেনাটা, রবি আজিয়াটা, গ্রামীণফোন, বারাকা পাওয়ার, বিএসআরএম লিমিটেড, বিএসআরএম স্টীল, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স এগ্রো, ইসলামী ব্যাংক, কেডিএস এক্সেসরিজ, কেপিসিএল, কাট্রালি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ফার্মা, পদ্মা অয়েল, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিম, সোনালী পেপার, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, শাইন পুকুর সিরামিকস, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার।